রমজানের ১১ নিত্যপণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
রমজান মাসে চাহিদা বাড়ে এমন ১১ ধরনের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে- চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর।
এসব পণ্য আমদানিতে এখন থেকে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে এলসি মার্জিন ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। রোববার (১৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ বাজারে এসব পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনে অগ্রাধিকার দিতে পরামর্শ দেওয়া হলো। ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এ নির্দেশনা বহাল থাকবে।
রমজান সামনে রেখে এসব পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে আগের বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। এক্ষেত্রে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডিম, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর আমদানির এলসি খুলতে শতভাগ মার্জিন লাগবে না।
এসব পণ্য আমদানিতে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সাধারণত ৫ থেকে ২০ শতাংশ মার্জিন নেওয়া হয়। ৩১ মার্চ পর্যন্ত আমদানিকারকরা শিথিল করা মার্জিনে পণ্যগুলো আমদানিতে এলসি খুলতে পারবেন। বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য জাহাজে ওঠানোর ৯০ দিন পর পর্যন্ত ব্যাংকের বিল পরিশোধ করা যাবে।