ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন বরিশালের বাকের
নিজস্ব প্রতিবেদক : ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন বরিশাল সদরের পিকআপ ভ্যানের চালক মো. বাকের হাওলাদার। প্রাপ্ত ক্যাশ ভাউচারের বিপরীতে ওয়ালটন শোরুম থেকে ফ্রিজ, এলইডি টিভি, ব্লেন্ডার, প্রেসার কুকার ও ফ্যানসহ ঘরভর্তি পণ্য নিয়েছেন বাকের।
বুধবার (১৫ মে, ২০২৪) বরিশাল নগরীর সিঅ্যান্ডবি রোডে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম এসডিএল ইলেকট্রনিক্স প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাকেরের হাতে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।
উল্লেখ্য, আসন্ন ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন অঙ্কের ক্যাশ ভাউচারসহ কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।
ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ২৭ এপ্রিল ওয়ালটনের এসডিএল শোরুম থেকে থেকে ২৯ হাজার ১৯০ টাকা দিয়ে ১৪৪ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন বাকের। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার ম্যাসেজ যায়।
বাকের হাওলাদার বরিশাল সদর উপজেলার উত্তর কড়াপুর এলাকার আব্দুল রশিদ হাওলাদারের ছেলে। ক্যাশ ভাউচার পেয়ে ওয়ালটনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। বাকের হাওলাদার বলেন, আমি এর আগেও ওয়ালটনের পণ্য ব্যবহার করেছি। ওয়ালটন পণ্যের মান ও এর সার্ভিস ভালো হওয়ায় ফ্রিজ কিনেছি। একটি ফ্রিজ কিনে ঘরভর্তি পণ্য উপহার পাওয়া যায়, তা স্বপ্নেও ভাবিনি। সবার উচিত, দেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কেনা।
ক্যাশ ভাউচার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এসডিএল ইলেকট্রনিক্স প্লাজার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমা পারভিন, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ব্রান্ড ম্যানেজার মামুনুর রশিদ, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার আবু সাঈদ অনিক, রেফ্রিজারেটর মার্কেট ইন্টেলিজেন্ট টিমের লিড সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর তাওহিদ আরিফ ও বরিশাল সার্ভিস পয়েন্টের ম্যানেজার মো. শাহারুল।