নিজ আগ্রহে ঢাকায় আসছেন মার্টিনেজ

নিজেস্ব প্রতিবেদক | ২০:৩৭, মে ২১ ২০২৩ মিনিট

রিপোর্ট// দেশ জনপদ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান অবশ্যই লিওনেল মেসির। মেসি যদি সেই জয়ের অবিসংবাদী নায়ক হয়ে থাকেন, পার্শ্বনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল কে, তা নিয়েও বলতে গেলে কোনো বিতর্ক নেই। গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। ফাইনালের অতিরিক্ত সময়ের অন্তিম মুহূর্তে মার্তিনেজ ওই অবিশ্বাস্য সেভটি না করলেই তো গল্পটা অন্য রকম হয়ে যেত। শুধু ফাইনালেই নয়, বিশ্বকাপজুড়েই গোলপোস্টের নিচে আস্থার প্রতীক হয়ে ছিলেন মার্তিনেজ। বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার এসেছে তারই স্বীকৃতি হয়ে। বাংলাদেশের আর্জেন্টিনা–ভক্তদের কাছেও তাই নায়কের আসনে আসীন খ্যাপাটে এই গোলরক্ষক। সেরা গোলরক্ষকের ট্রফি হাতে তাঁর বিতর্কিত উদ্‌যাপনও যাঁকে আলোচনায় রেখেছে অনেক দিন। সেই এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে চর্মচক্ষে দেখার সুযোগ পেতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা। আগামী ৩ জুলাই মার্তিনেজের ঢাকায় আসা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়। সেই আসাটা মার্তিনেজের নিজের আগ্রহেই। কলকাতার ক্রীড়া উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত শুধু কলকাতায় আনার জন্যই যোগাযোগ করেছিলেন মার্তিনেজের সঙ্গে। কলকাতার সঙ্গে ঢাকা যোগ হচ্ছে মার্তিনেজের নিজের আগ্রহে। এর আগে এই শতদ্রু দত্তর উদ্যোগেই কলকাতা ঘুরে গেছেন ফুটবলের দুই অমর চরিত্র পেলে ও ম্যারাডোনা। গত নভেম্বরে বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক কাফুও। মার্তিনেজের আসন্ন কলকাতা সফরের সব বন্দোবস্তও তিনিই করছেন। সেই এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে চর্মচক্ষে দেখার সুযোগ পেতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা। আগামী ৩ জুলাই মার্তিনেজের ঢাকায় আসা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়। সেই আসাটা মার্তিনেজের নিজের আগ্রহেই। কলকাতার ক্রীড়া উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত শুধু কলকাতায় আনার জন্যই যোগাযোগ করেছিলেন মার্তিনেজের সঙ্গে। কলকাতার সঙ্গে ঢাকা যোগ হচ্ছে মার্তিনেজের নিজের আগ্রহে। এর আগে এই শতদ্রু দত্তর উদ্যোগেই কলকাতা ঘুরে গেছেন ফুটবলের দুই অমর চরিত্র পেলে ও ম্যারাডোনা। গত নভেম্বরে বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক কাফুও। মার্তিনেজের আসন্ন কলকাতা সফরের সব বন্দোবস্তও তিনিই করছেন। কলকাতা সফর চূড়ান্ত হওয়ার পর মার্তিনেজ নিজেই শতদ্রুকে বাংলাদেশেও আসার ইচ্ছার কথা জানান। শতদ্রু দত্ত সে কথা জানিয়ে বলেন, ‘মার্তিনেজের বাংলাদেশে আসতে খুব আগ্রহ। আমি শুধু কলকাতায় আনার জন্যই ওর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। ও নিজে থেকেই বলল, “আমি বাংলাদেশেও যেতে চাই। ওখানে আমার ও আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের অনেক ভক্ত আছে।” এরপর আমি বাংলাদেশেও বিভিন্ন স্পনসর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করি।’ এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে ঢাকার আনতে বেশ কটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শতদ্রু দত্তর আলোচনা চলছে। কাজ চলছে ঢাকায় তাঁর কার্যক্রম চূড়ান্ত করা নিয়েও। আপাতত ঠিক হয়ে আছে, ৩ জুলাই ভোরে এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ঢাকায় নামবেন। সেই দিনটা ঢাকায় থেকে পরদিন সকালে যাবেন কলকাতায়।