বানারীপাড়া পৌরসভায় উন্নয়নের নতুন মাইল-ফলক উদ্ধোধন করলেন শাহে আলম

দেশ জনপদ ডেস্ক | ১৮:১০, মে ২৪ ২০২১ মিনিট

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন বরাদ্ধে এগিয়ে যাচ্ছে বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভা। পৌরসভার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় এবার শহর জুরে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উদ্ধোধন করা হয়েছে। বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি মো. শাহে আলম এ পানি সরবরাহের শুভ উদ্বোধন করেন। সোমবার (২৪ মে) সকাল ১০ টায় পৌর ভবনে যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. শাহে আলম এমপি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সব ধরণের উন্নয়ন এই পৌরসভায় হবে স্বাধীনতার স্ব-পক্ষের শক্তির জননী বিশ্ব মানবতার ধারক-বাহক দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে। তাঁর সফল দিকনির্দেশনার ফলপ্রসু হিসেবেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বে একটি উন্নত, সম্মৃদ্ধ ও মডেল দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। বানারীপাড়া পৌরসভার মেয়র ও বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক-সম্পাদক এডভোকেট সুভাষ চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন কুমার সাহা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল হুদা, বরিশাল জেলা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মঈনুল হাসান, উপজেলা ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি মন্টু লাল কুন্ডু, ওসি (তদন্ত) মোঃ জাফর আহমেদ, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোঃ নিজাম উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সুব্রত লাল কুন্ডু, সাধারণ সম্পাদক শেখ সহিদুল ইসলাম প্রমুখ। পৌরসভার প্যানেল মেয়র প্রভাষক এমাম হোসেনের সঞ্চালনায় এছাড়ও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দ, পৌরসভার সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর বৃন্দ, শিক্ষক মন্ডলী, সুধী সমাজ এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ। প্রসঙ্গত বানারীপাড়া পৌরসভায় আড়াই কোটি টাকা ব্যায়ে এই প্রকল্পটি সম্পন্ন হয়েছে। উল্লেখ্য এর আগে পৌর শহরের ৯টি ওয়ার্ডের ২ শত দরিদ্র পরিবারে বিনামূল্যে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হয়েছে। বানারীপাড়া পৌরসভার আয়তন ০৩ বর্গ কিলোমিটার। বরিশাল জেলা সদর থেকে ২৯ কিলোমিটার দূরত্ব। প্রকৃতির কালের স্বাক্ষী সন্ধ্যা নদীর তীরে অবস্থিত।