বাকেরগঞ্জ ছাত্রদল , ব্যক্তি প্রতিযোগিতায় হারিয়ে যেতে পারে সঠিক নেতৃত্ব
নিজস্ব প্রতিবেদক।।
দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম সহ হামলা মামলার স্বীকার হওয়া দলের দুর্দিনের কর্মীরা ব্যক্তির লোকদের কারনে হারিয়ে যেতে পারেন এমনটা বলছেন তৃণমূল নেতৃবৃন্দরা।
অনেকটা পকেট কমিটি করার পায়তারা করা অবস্থায় বদনামের ঘানি মাথায় নিয়ে দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন, বরিশাল জেলা ছাত্রদল সভাপতি মাহফুজুল আলম মিঠু। তাই ভবিষ্যতেও এমনটা কেউ না করতে পারে এমন দাবি দলের দুর্দিনের নেতাকর্মীদের।
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল সঠিক নেতৃত্ব পাবেন বলে আশাবাদীরা ব্যক্তি লবিং তদবিরে কাছে হেরে যাওয়ার শংকা করছেন।
দলের পদ-পদবি পাইয়ে দিতে সিনিয়র নেতারা জোর লবিং তদবির চালাচ্ছেন যে যার ব্যক্তি পছন্দের লোককে ছাত্রদলের নেতৃত্বে আনার জন্য।
কমিটিতে থাকার জন্য নোংরামি কম করেননি একে অন্যের প্রতিপক্ষরা, এমনকি অবিবাহিতদের কেও বানানো হয়েছে বিবাহিত।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলা ছাত্রদলের একাধিক ব্যক্তি বলেন,
নেয়ামুল নাহিদ ও আবু তাহেরকে কমিটিতে পদ পাইয়ে দিতে জোর লবিং তদবির চালাচ্ছেন বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্য কে এম কামরুজ্জামান নান্নু। এ বিষয় জানতে কে এম কামরুজ্জামান নান্নুর মোবাইল ফোনে কল দিলে রিসিভ করেননি তিনি।
বিবাহের অভিযোগের রয়েছে আবু তাহের খান ও নেয়ামুল হক নাহিদের বিরুদ্ধেও তবে অভিযোগের বিষয় বাকেরগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি নাসির জমাদ্দার বলেন, নাহিদ, লিটন,ফয়সাল, তাহের এদের কেউ বিবাহিত নয় তবে লিটন ফয়সালকে দিয়ে কমিটি গঠন করা হলে দল উপক্রিত হবে বলে আমি মনেকরি।
ছাত্রদলের কমিটি প্রসঙ্গে বাকেরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল হোসেন খান বলেন, ফয়সাল খান ও লিটন মৃধার নামে অনেক অভিযোগ আসছিলো বাস্তবে তার কোনো মিল নেই।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের কমিটি প্রসঙ্গে বরিশাল জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক আল ইমরান বলেন, আমরা অনেকের বিরুদ্ধেই অভিযোগ পেয়েছি প্রতিটি অভিযোগের তদন্ত চলমান আছে। তিনি আরো বলেন যে যাই লবিং তদবির চালাক দলের যারা নিবেদিত প্রান ও সাংগঠনিক ভাবে এগিয়ে তারাই আগামীদিনের নেতৃত্বে আসবে।